New test blog bd

দেখে নিন সেরা ৫টি উইন্ডোজ-ফোন মোবাইল

আস্-সালামু আলাইকুম। আশা করছি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আজকে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি সেরা ৫টি উইন্ডোজ মোবাইল নিয়ে।

 

আপনাদের অনেকেই হয়তো উইন্ডোজ ফোন মোবাইল কিনবেন বলে ভাবছেন। তবে স্থির করতে পারছেন না কোন ব্যন্ডের কোন মডেল টি কিনবেন। চিন্তার কোন কারন নেই। আমি আজ আপনাদেরকে ৫টি সেরা উইন্ডোজ ফোনের নাম বলব। সেগুলো থেকে যেকোন একটি আপনি আপনার পছন্দের হিসেবে বেছে নিতে পারেন।

 

এই ৫টি মোবাইল ফোনই খুব আকর্ষনীয় ভাবে তৈরি করা হয়েছে। সারা বিশ্বের মোবাইল মার্কেট গুলোতে উইন্ডোজ ফোনের ক্ষেত্রে এর একটা যথেষ্ট চাহিদা লক্ষ্য করা গিয়েছে। আসুন কথা না বাড়িয়ে উইন্ডোজ ফোন গুলো দেখে নিই।

 

নিম্নে এগুলো সম্পর্কে কিছু তথ্য সহ পিকচার আকারে দেয়া হল:-

 

1. Nokia lumia 920:

    

   দাম : 46850 Tk.

Nokia lumia 920 specifications:

  • প্রসেসর : Dual-core 1.5 GHz 
  • অপরেটিং সিস্টেম : windows phone 8
  • ক্যামেরা : 8MP
  • রেম : 1GB
  • ইন্টারনাল মেমোরি : 32 GB
  • সাইজ : 4.5 inch display
  • ডাইমেনশন : 130.3x70.8x10.7 mm
  • উইট : 185 g
  • Wi-Fi,Bluetooth,3G and USB.


2. HTC 8x:



দাম : 37000 Tk.     

Htc 8x specifications:
  • প্রসেসর : Dual-core 1.5 GHz 
  • অপারেটিং সিস্টেম : windows phone 8
  • ক্যামেরা : 8MP
  • রেম 1GB
  • ইন্টারনাল মেমোরি 16 GB
  • সাইজ : 4.3 inch display
  • ডাইমেনশন :  132.4x 66.2 x 10.1 mm
  • উয়িট 130 g
  • Wi-Fi, Bluetooth, 3G and USB.


3. Lumia 820:

     


দাম : 32700 Tk.


Lumia 820 specifications:
  • প্রসেসর : Dual-core 1.5 GHz 
  • অপরেটিং সিস্টেম : windows phone 8
  • ক্যামেরা : 8MP + 1.3MP secondary camera
  • রেম 1GB
  • ইন্টারনাল মেমোরি GB
  • এক্সটারনাল মেমোরি : Expandable up to 64 GB
  • সাইজ : 4.3 inch display
  • ডাইমেনশন :  123.8x68.5x9.9 mm 
  • উয়িট 160 g
  • Wi-Fi, Bluetooth, 3G and USB.


4. HTC Titan:



দাম : 35000 Tk.

HTC Titan specifications:
  • প্রসেসর : Dual-core 1.5 GHz 
  • অপরেটিং সিস্টেম : windows phone 7
  • ক্যামেরা : 16MP + 1.3MP secondary camera
  • রেম : 512 MB
  • ইন্টারনাল মেমোরি : 16 GB
  • এক্সটারনাল মেমোরি : Not available
  • সাইজ : 4.7 inch display
  • ডাইমেনশন : 131.5x70.7x9.9 mm 
  • উয়িট 160 g
  • Wi-Fi, Bluetooth, 3G and USB.


5. Samsung Ativ S:



দাম:  37000 Tk.

  • প্রসেসর : Dual-core 1.5 GHz 
  • অপরেটিং সিস্টেম : windows phone 8
  • ক্যামেরা : 16MP + 1.9MP secondary camera
  • রেম 512 MB
  • ইন্টারনাল মেমোরি : 16 GB
  • এক্সটারনাল মেমোরি : up to 32 GB
  • সাইজ : 4.8 inch display
  • ডাইমেনশন 137.2x70.5x8.7 mm
  • উয়িট135 g
  • Wi-Fi, Bluetooth, 3G and USB.
Note : মার্কেট অনুযায়ী দিন দিন দামের কিছুটা পরিবর্তন হতে পারে।

আকর্ষণীয় সব পোষ্ট পেতে নিচের পেজটিতে লাইক দিয়ে সবাইকে শেয়ার করুন।

         ITsolution page

সবাই ভালো থাকবেন। আল্লাহ্ হাফেজ।

ডেস্কটপ থেকে ফেসবুক সহ সৌশাল সাইটগুলোতে চ্যাট করুন

আস্-সালামু আলাইকুম।

আমি আজ আপনাদের সাথে বেসম্ভব সুন্দর একটি সফটওয়্যার শেয়ার করব, যা দ্বারা আপনি ডেস্কটপ থেকে সহজেই ফেসবুক সহ যেকোন সৌশাল সাইটগুলোতে চ্যাট করতে পারবেন।



সফটওয়্যার টির ডাউনলোড লিংক নিচে দেওয়া হল। ১৮ এমবির এই সফটওয়্যার টি এখুনি ডাউনলোড করে নিন।


এবার সফটওয়্যার টি ইনস্টল দিন।

ইনস্টল শেষ হলে প্রোগ্রামটি রান করান। আপনার সামনে সফটওয়্যারটির লগইন এবং একাউন্ট খোলার জন্য এই দুটি উইন্ডো চলে আসবে।

প্রথমে আপনি একাউন্ট খোলে নিন। তারপর লগইন করে নিন। বিষয় টা খুব ইজি.. তাইনা।

এবার নিচের চিত্রটির ন্যায় ওপেন হবে।



আপনি এবার সোশাল আইকন গুলোর উপর ক্লিক করে প্রতিটি একাউন্টে লগইন করুন। যেমন ফেসবুকের জন্য F চিহ্নিত আইকন টির উপর ক্লিক করুন। তারপর আপনার ফেসবুক এড্রেস চাইবে। আমি সেখানে আমার ফেসবুক নীকনেম টি দিয়েছি। এরপর ফেজবুকের লগইন পেজ দেখতে পারবেন। আপনি সেখানে আপনার ই-মেইল এড্রেস এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন। একে একে অন্যান্য আইকন গুলোর ওপর ক্লিক করে একইভাবে আপনার একাউন্ট গুলোতে লগইন করুন।

আপনার ফেজবুকের নাটিফিকেশন গুলো ডেস্কটপের বামদিকে দেখতে পারবেন।

আপনি এর অপশনস্ গুলোর পরিবর্তনের মাধ্যমে ইচ্ছেমতো এই প্রোগ্রাম টি কে সাজাতে পারেন।
 
ব্যাস উপভোগ করতে থাকুন এই মজার সফটওয়্যার টি।

আকর্ষণীয় সব পোষ্ট পেতে নিচের পেজটিতে লাইক দিয়ে সবাইকে শেয়ার করুন।

          ITsolution page


সবাই ভালো থাকবেন। আল্লাহ্ হাফেজ।

সফটওয়্যার ছাড়া সহজেই যেকোন ফাইল হাইড করুন। 100% Working!

আস্-সালামু আলাইকুম।

আজ আমি আপনাদের সাথে এমন একটি পদ্ধতি শেয়ার করব, যা দ্বারা আপনি আপনার ফাইল নিরাপদে হাইড করে রাথতে পারবেন। ফাইল হাইড করার বিভিন্ন পদ্ধতি থাকলেও আমি আপনাদেরকে অধিকতর সহজ এই পদ্বতি টি শেয়ার করলাম যাতে আপনি সহজেই এটি ব্যাবহার করতে পারেন।

 

 

 

আসুন দেখে নিই কিভাবে আমরা উক্ত কাজটি সম্পন্ন করব-

১। প্রথমে নিচের লিংক থেকে কোড টি ডাউনলোড করে নিন।

 

          ডাউনলোড কোড ফাইল

 

২। ডাউনলোড শেষে ফাইলটি ওপেন করুন। এবং পুরো কোডটি কপি করে নিন।

এবার নোডপ্যাড ওপেন করে সেখানে কোডটি পেষ্ট করুন।

৩। কোডটি থেকে Type your Password here লিখাটি খুজে আপনার পাসওয়ার্ড টি সেখানে রিপ্লেস করুন।

৪। এবার lock.bat নামে ফাইলটি কে ডেস্কটপে সেভ করুন।

৫। এবার ডেস্কটপ থেকে lock.bat ফাইলটির ওপর ডাবল ক্লিক করুন। দেখবেন এই নামে ডেস্কটপে একটি ফোল্ডার তৈরি হয়েছে।

৬। এবার এই ফোল্ডারে আপনার সকল ফাইলগুলো রাখুন যে ফাইল গুলো আপনি হাইড করতে চান।

৭। ফাইল রাখা শেষ হলে এবার lock.bat ফাইলটির উপর পুনরায় ডাবল ক্লিক করুন।

৮। কমান্ড প্রমোট ওপেন হবে। তারপর আপনার কাছ থেকে ফোল্ডার টি লক করার অনুমতি চাইবে। আপনি সেখানে Y টাইপ করে এন্টার দিন। ব্যাস ফোল্ডার হাইড হয়ে যাবে।

৯। ফোল্ডার টি ওপেন করতে চাইলে lock.bat  এ ডাবল ক্লিক করুন। এবং সেখানে আপনার পাসওয়ার্ড টি টাইপ করুন, যেটি আপনি পূর্বে দিয়েছিলেন। এবার এন্টার চাপুন।

ফোল্ডারটি ডেস্কটপে দেখতে পাবেন। কাজ শেষ হলে পূর্বের মত পুনরায় lock.bat এর উপর ডাবল ক্লিক করে Y টাইপ করে এন্টার দিন। ব্যাস ফোল্ডারটি পুনরায় হাইড হয়ে যাবে।

এবার পুরো-দমে ফাইল হাইড করা উপভোগ করুন।

 

অনেক ছোট ছোট টিপস্ আছে যা সবসময় পোষ্ট করা যায়ন। সেসব পোষ্ট মিস্ করতে না চাইলে নিচের ফেসবুক পেজে লাইক দিয়ে সাথেই থাকুন।

 

         ITsolutionpage

সবাই ভালো থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

Password ছাড়াই নোকিয়া Security Code রিসেট করুন আপনার পিসি থেকেই

আস্-সালামু আলাইকুম। আশা করি সবাই ভাল আছেন।

আমরা বেশির ভাগ মানুষই নোকিয়া ফোন ব্যবহার করি। অনেক সময় আমরা নোকিয়া ফোনে Security Code ব্যবহার করি নিরপত্তার জন্য। কিন্তু কিছুদিন পরেই আমরা সেইSecurity Code টি ভূলে যাই।

 


গত পর্বে  দেখিয়েছিলাম কিভাবে আপনারা সেই ভূলে যাওয়াSecurity Code দেখতে পারবেন। এই ট্রিকস্ টি একশত ভাগ কার্যকর ছিল কিন্তু অনেকেই হয়তো অজানা কারণে সেভাবে করতে গিয়ে সফল হননি। যাই হোক, নিরাশ হওয়ার কোন কারন নেই। আমি আজ আপনাদেরকে দেখাব কিভাবে আপনি আপনার ফোনেকে Security Code না জেনেও পিসির মাধ্যমে Usb cable দিয়ে রিসেট করবেন।

আপনার যা যা প্রয়োজন হবে:

  • Nokia PC Suite/Ovi Suite
  • NSS pro (নোকিয়া সর্ভিস Software)
  • USB data cable
NSS pro সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।




নোকিয়া security code রিসেট করার ধাপসমূহ:
1.     লেটেস্ট ভার্সন Nokia PC Suite/Ovi Suite আপনার পিসিতে ইনস্টল করে নিন।
2.     তারপর, USB data cable দিয়ে কম্পিউটারের সাথে আপনার মোবাইল কানেক্ট করে নিন, এবং কানেক্ট করার সময় আপনার মোবাইল থেকে  PC Suite অথবা Ovi mode নির্বাচন করুন।
3.     ডাউনলোড করা NSS pro. সফটওয়্যার টি ওপেন করুন।
4.     এবার Read Info তে ক্লিক করুন। বামপাশে আপনার ফোনের ডিটাইলস্ দেখতে পাবেন।
5.     এখন কাজ হচ্ছে ফোনকে test mode করা, ফোনকে test mode করতে নিচের ডান পাশ থেকে Basic actions এর নিচের বক্স থেকে Test Mode নির্বাচন করুন এবং তার পাশের right arrow বাটনে (>) ক্লিক করুন। আপনার ফোনটি রিস্টাট হয়ে Test Modeলে যাবে
6.     উপরের Factory Settings এর নিচের বক্স থেকে Full Factory নির্বাচন করুন এবং Reset এ ক্লিক করুন।
7.     ব্যাস! আপনার কাজ শেষ।

কোন সমস্যা হলে কমেন্টের মাধ্যমে জানাতে ভুলবেন না যেন। কমেন্টে অবশ্যই আপনার সমস্যাটির সম্পর্কে বিস্তারিত জানাবেন। বুঝতে পারলে ইন-শা-আল্লাহ্ সমাধান দিব।

আপনি নিচের ফেসবুকের নতুন পেজটিতে Like দিয়ে এমন অনেক গুরত্বপূর্ণ তথ্য আপনার ফেসবুকে পেতে পারেন। পেজটিকে শেয়ার করার জন্য সবার প্রতি অনুরোধ রইল।
ITsolution page

সবার সুস্থতা কামনা করে বিদায় নিচ্ছি। সবাই ভালো থাকবেন। আল্লাহ্ হাফেজ।

আসুন গুগুল ব্লগ দিয়ে নিজের ওয়েব সাইট তৈরি করি। পর্ব-৫

আস-সালামু আলাইকুম। আশা করছি আল্লাহর রহমতে আপনারা সবাই ভালো আছেন।

আজকের পর্বে আমরা কয়েকটি গুরত্বপূর্ল টুলস্ সম্পর্কে জানব। এগুলো পরবর্তী ধাপসমূহে আমদের প্রয়োজন হবে। তাই এগুলো ডাউনলোড করে নিরাপদে সেভ করে রাখা উচিত। নিম্নে সেগুলো সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।

১। বাংলা ফ্রন্ট:-

ওয়েব সাইটে অনেকেই বাংলা ফ্রন্ট সংক্রান্ত জটিলতায় পড়েন। তাদের প্রত্যেকের প্রতি নিচের ফ্রন্ট টি ব্যবহার করার অনুরোধ রইল। এই ফ্রন্ট-টি তে কোন প্রকার ঝামেলা ছাড়াই আপনি বাংলা লিখতে পারবেন। এটি বর্তমানে প্রায় সকল ওয়েব সাইট গুলোতে সাপোর্ট করে। আমাদের সবার-ই কমবেশী বিজয় ফ্রন্ট এর উপর ধারনা রয়েছে। এই ফ্রন্টটি পুরোপুরি বিজয় ফ্রন্টের মতই। তবে সামান্য প্রার্থক্য রয়েছে। আশা করি ব্যবহার করলেই তা শিখে নিতে পারবেন। নিচের লিংকে ক্লিক করে উক্ত ফ্রন্টটি ডাউনলোড করে নিন।


ডাউনলোড শেষে Setup ফাইলটি তে ক্লিক করে ইনস্টল করে নিন।
ইনস্টল শেষ হলে উক্ত প্র্র্রোগ্রামটি কে Taskbar এ দেখতে পাবেন। নিচের চিত্রে তা দেখানো হল।



এবার ENG লিখাটির উপর ক্লিক করলে বাংলা লিখাটি দেখা যাবে। আপনি যখন যে ভাষাতে লিখতে চান ওখান থেকে প্রতিবার সেই ভাষাটি সিলেক্ট করে নিবেন।

যারা বাংলায় লিখতে জানেন না, তারা নিচের লিংক থেকে পি.ডি.এফ ফাইলটি নামিয়ে দ্রুত কিবোর্ড থেকে বাংলা অক্ষরের অবস্থানগুলো শিখে নিন।



২। Notepad++

এটি একটি গুরত্বপূর্ন ওয়েব এপ্লিকেশন যা দ্বারা এইচ.টি.এম.এল থেকে শুরু করে যেকোন ওয়েব এপ্লিকেশনের ফাইল তৈরি ও এডিটিং করা যায়।
এটি দিয়ে মূলত আমরা আমাদের টেমপ্লেট এডিটিং এর কাজ করব।
নিচের লিংক থেকে এই সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে নিন।


ডাউনলোড শেষে সফটওয়্যার টি ইনস্টল করে নিন।

Notepad++ দিয়ে আপনার টেমপ্লেট টি এডিটিং করতে ফাইল মেন্যু থেকে Open এ ক্লিক করুন এবং টেমপ্লেটের লোকেশন দেখিয়ে দিন। টেমপ্লেট টি open হলে নির্দেশনা অনুযায়ী এডিটিং করে নিন। উল্লেখ্য যে, পরবর্তী পোষ্টসমূহে বিভিন্ন ভাবে এডিটিং করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হবে। উক্ত পোষ্টসমূহে যেভাবে এডিটিং করতে বলা হবে, ঠিক সেভাবেই এডিটিং করবেন।
নিচের চিত্রটির মত আমরা যদি ২টি ফাইল একসাথে নিয়ে কাজ করতে চাই তাহলে View মেন্যুতে ক্লিক করে Go to another view তে ক্লিক করতে হবে।



পূর্বের অবস্থায় ফিরে যেতে পুনরায় View মেন্যুতে ক্লিক করে Go to another view তে ক্লিক করতে হবে।
এডিটিং শেষে কিবোর্ড থেকে একসাথে Ctrl S চেপে অথবা File মেন্যু থেকে Save এ ক্লিক করে টেমপ্লেট টি সেভ করে নিন। পরবর্তীতে উক্ত টেমপ্লেট টি নিয়ম অনুসারে আপনার ব্লগ সাইটে আপলোড করে নিবেন।
তবে খেয়াল রাখবেন আপনার ব্লগের টেমপ্লেট টি যখন এডিটিং করতে যাবেন তখন উক্ত টেমপ্লেটের একটি কপি অন্যত্র সরিয়ে রাখুন। কেননা উক্ত টেমপ্লেট টি যখন এডিটিং এর কাজ করতে যাবেন তখন ভুলবশত বিভিন্ন মিসটেক হতে পারে। ফলে টেসপ্লেট টি ব্লগ সাইটে সাপোর্ট নাও নিতে পারে। তখন যদি এর একটি কপি আপনার কাছে না থাকে তাহলে সমস্যায় পরতে পারেন। সুতরাং সর্বশেষ টেমপ্লেট এর একটি কপি আলাদা স্থানে সেভ করে রাখুন।
এভাবে প্রতিবার সর্বশেষ আপলোড কৃত টেমপ্লেটের এডিটিং করে আপনার ব্লগ সাইট কে সুন্দর ভাবে সাজিয়ে তুলতে পারবেন।


৩। ইমেজ ক্যাপচার:-

ব্লগের পোষ্টে গুরত্বপূর্ণ অংশকে দেখানোর জন্য আপনার ইচ্ছেমত স্থান থেকে এর দ্বারা ইমেজ তুলে নিতে পারবেন। এটি এমন একটি সফটওয়্যার যা একটি নির্দিষ্ট অংশকে ইমেজে রুপান্তরিত করা যায়। এই সফটওয়্যার টি নিচের লিংক থেকে ডাউনলোড করে নিন।



৪। কালার পিক্সেল:-

এটি একটি গুরত্বপূর্ল সফটওয়্যার। ওয়েবসাইটে আমাদের পছন্দের যেকোন কালার দেওয়ার ক্ষেত্রে এই সফটওয়্যার এর ব্যবহার হয়ে থাকে। এটি যেকোন কালারের মান সংখ্যায় প্রকাশ করে। উক্ত সংখ্যা যখন আমরা আমদের ওয়েবসাইটে ব্যবহার করব, তখন ঐ কালার টি আমাদের ওয়েবসাইটে আমরা দেখতে পাব।
নিচের লিংক থেকে সফটওয়্যার টি ডাউনলোড করে নিন।


সফটওয়্যারটির ব্যবহারের নিয়ম- সফটওয়্যারটি আপনার পিসিতে run করান। নিচের চিত্রটির মত দেখতে পাবেন।



এবার আপনার পছন্দের কালারের ওপর মাউসের পয়েন্টার রেখে কিবোর্ড থেকে spacebar প্রেস করুন। তারপর Color px এর স্কিনে উক্ত কালার টি ব্লক হয়ে যাবে। তার পাশে একটি বন্ধ তালা দেখা যাবে।
এবার আপনি এর বাম পাশ থেকে মাউসের সাহায্যে Hex এর সাথে # চিহ্নটির পরের অক্ষরগুলোর উপর রাইট বাটন দ্বারা ডাবল ক্লিক করুন। নিচের চিত্রটির সাহায্যে এই স্থান টি কে দেখানো হলো।



এই স্থানটি তে ডাবল ক্লিক করার সাথে সাথে কালার এর কোড টুকু অটোমেটিক ভাবে copy হয়ে যাবে। তারপর আপনি ঐ কালার টুকু যেখানে বসাতে চান সেখানে গিয়ে উক্ত কোড টুকু paste করুন। ব্যাস কোড টুকু সেখানে paste হয়ে যাবে। এবং আপনার নির্ধারিত কালার সেখানে প্রদর্শিত করা হবে।

আজকের পোষ্ট এ পর্যন্তই। আপনারা যারা ব্লগের বিভিন্ন সমস্যা ফেস করেন এবং কমেন্ট করেন, অবশ্যই আপনাদের ব্লগ এড্রেস কমেন্টের পাশে উল্লেখ করবেন। এছাড়াও যারা আমার এই পোষ্টগুলো ফলো করে ব্লগ সাইট তৈরি করছেন। তারা কমেন্টের মাধ্যমে তাদের ব্লগ এড্রেসগুলো দিতে পারেন।

সবাই ভালো থাকবেন। আল্লাহ্ হাফেজ।

USB ক্যাবলের মাধ্যমে নোকিয়া ফোনের ভুলে যাওয়া Security Code দেখে নিন।

আস্-সালামু আলাইকুম। আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছেন। আজ আমি এই গুরত্বপূর্ণ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করব। আশা করছি সবাই উপকৃত হবেন।

আমরা অনেকেই নোকিয়া ফোন ব্যবহার করে থাকি। অনেক ক্ষেত্রে নিরাপত্তার কারনে সিকিউরিটি কোডের প্রয়োজন হয়। নোকিয়া তে ডিফল্ডভাবে ১২৩৪৫ সিকিউরিটি কোড দেয়া থাকে। যা আমরা অনেকেই জানি। সুতরাং প্রয়োজন হয় সিকিউরিটি কোডটি পরিবর্তন করার।

আমরা যারা এই অপশনস্ টা ব্যাবহার করে থাকি, তারা প্রত্যেকেই সিকিউরিটি কোডটি পরিবর্তন করি। কিন্তু বেশ কিছু দিন পর আমরা সেই সিকিউরিটি কোডটি সহজেই ভুলে যাই। তারপর থেকে শুরু হয় সমস্যার। কোডটি রিসেট করতে অথবা ফ্লাস দিতে যেতে হয় বিভিন্ন মোবাইল সার্ভিসিং পয়েন্টে। গুনতে হয় ৫০-৩০০ টাকা বা তারও বেশী।

অথচ, কোন টাকা ছাড়াই আপনার পার্সোনাল কম্পিউটারে একটি সফট্ওয়্যার এর মাধ্যমে আপনি সহজেই এই সমস্যাটির সমাধান করতে পারেন। প্রয়োজন শুধু মাত্র একটি সচল নোকিয়া ক্যাবল।

আসুন দেখে নেই কিভাবে আপনি উক্ত কাজটি পুরোপুরি সম্পন্ন করবেন:-
প্রথমে আপনি নিচের লিংক থেকে [ANT]-Simple সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন।

আপনার কম্পিউটারে যদি Pc Suite ইনস্টল থাকে, তাহলে Pc Suite এর প্রোগ্রামটি কে Exit করে দিন, এমনকি Taskbar থেকেও।

[ANT]-Simple সফটওয়্যারটি ডাউনলোড শেষ হলে এটাকে Extract করে নিন।
এবং Simple.exe ফাইলটি run করান।
এবার Usb ক্যাবল দিয়ে আপনার মোবাইল কে কম্পিউটারের সাথে যুক্ত করুন। মোবাইলে কানেকশন টাইপ কিন্তু Pc Suite মোডে রাখতে ভুলবেন না যেন।

যাইহোক, উক্ত প্রোগ্রামের Main ট্যাব থেকে নিচের Check এ ক্লিক করুন। তারপর আপনার IMEI number and model সম্পর্কে তথ্য সেখানে দেখতে পাবেন।
যদি না দেখতে পান তাহলে বুঝতে হবে আপনার ফোনটি সঠিকভাবে পিসিতে কানেক্ট পায়নি। অন্য কোন Usb Port এ লাগিয়ে কানেক্ট করুন।
তারপর নিচের চিত্র অনুযায়ী Normal সিলেক্ট করে Get এ ক্লিক করুন।



এবার Service ট্যাবে ক্লিক করুন। এবং সেখান থেকে User code এর Get এ ক্লিক করুন ঠিক নিচের চিত্রটির মত করে।



তারপর আপনি অপর অংশে আপনার ভূলে যাওয়া সিকিউরিটি কোডটি দেখতে পাবেন।
আশা করছি বিষয়টি বুঝাতে পেরেছি।

পরবর্তী কোন এক পোষ্টে Usb এর সাহায্যে কিভাবে আপনার ফোনকে ফ্লাস করবেন সে বিষয়ে আলোচনা করা হবে।

কোন সমস্যা হলে কমেন্টের মাধ্যমে আমাকে জানাতে ভুলবেন না যেন। এছাড়াও আপনি নিচের ফেসবুকের নতুন পেজটিতে Like দিয়ে এমন অনেক গুরত্বপূর্ণ তথ্য আপনার ফেসবুকে পেতে পারেন। পেজটিকে শেয়ার করার জন্য সবার প্রতি অনুরোধ রইল।

সবার সুস্থতা কামনা করে বিদায় নিচ্ছি। সবাই ভালো থাকবেন। আল্লাহ্ হাফেজ।

Drop Down MenusCSS Drop Down MenuPure CSS Dropdown Menu

Recent Comments

© 2011-14 bdwebworld, All Rights Reserved.

Designed by Md. Shariful Islam